১৯৯৩ সালে এই বিদ্যালয় বর্তমান জায়গায় পুনঃনির্মাণ করা হয়। এ বিদ্যালয়ে দুটি ভবন রয়েছে, একটি একতলা ভবন ও অন্যটি দ্বিতল ভবন। দ্বিতল ভবনটি পরবর্তীতে নির্মান করা হয় যার নিচতলায় একটি আশ্রয় কেন্দ্র।
এলাকাবাসীর উদ্যোগে এ বিদ্যালয়টি ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমান সভাপতি জনাব জাহেদ হোসেন চৌধুরী এর বাড়ীতে একটি টিনশেড ঘরে প্রাথমিকভাবে পাঠদান শুরু করা হয়। পরবর্তীতে নদী ভাঙ্গনের ফলে ঐ বিদ্যালয়টি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। ১৯৯৩ সালে বিদ্যালয়টি বর্তমান জায়গায় স্থানান্তর করা হয় এবং সরকারীভাবে একটি একতলা ভবন নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে ভবনটি ঝুকি পূর্ণ যা শ্রেণী কার্যক্রমের অনুপযোগী। ২০০৭ সালে পিডিবি-২ এর আওতায় আরও একটি দ্বিতল ভবন নির্মিত হয়, যার নিচতলায় বন্যার্তদের জন্য আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়।
শ্রেণী | ছাত্র | ছাত্রী | মোট |
শিশু | ০৯ | ০৯ | ১৮ |
১ম | ২০ | ১৬ | ৩৬ |
২য় | ১৪ | ১৫ | ২৯ |
৩য় | ১৬ | ১৫ | ৩১ |
৪র্থ | ১৪ | ১৫ | ২৯ |
৫ম | ০৮ | ২১ | ২৯ |
নাম | পদবী |
জাহেদ হোসেন চৌধুরী | সভাপতি |
মুকুল চন্দ্র পাল | সহ-সভাপতি |
মুহাম্মদ আহমদুজ্জামান | সদস্য সচিব |
মাঃ জালাল উদ্দিন | মাধ্যমিক শিঃ প্রঃ |
সুলতানা আক্তার | সদস্যা |
লক্ষী রানী পাল | সদস্যা |
রুহেনা বেগম | সদস্যা |
সুলতানা বেগম | সদস্যা |
শাহিন আহমদ | সদস্য |
মুজম্মিল আলী | সদস্য |
মোঃ ফখরুল ইসলাম | ইউ/পি সদস্য |
সাল | অংশগ্রহনকারী ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা | পাশের সংখ্যা | পাশের হার |
২০১২ | ১৯ | ১৮ | ৯৫% |
২০০৮ | ১৬ | ১৪ | ৮৭% |
২০০৯ | ২৩ | ২০ | ৮৭% |
২০১০ | ২১ | ২১ | ১০০% |
২০১১ | ২১ | ২০ | ৯৫%
|
শতভাগ ভর্তি ও ঝরে পড়া রোধ।
শতভাগ ভর্তি নিশ্চিতসহ উন্নত বিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলা।
বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের আসা-যাওয়ার রাস্তাগুলো সর্বত্র কাঁচা রাস্তা। এই সব রাস্তা দিয়েই তাদের আসতে হয়। উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগ প্রায় সাড়ে ৫ কি.মি. দুরত্ব। মধ্যখানে নদী হওয়াতে দুরত্ব আরো বেড়ে যায়। উপজেলা থেকে আসতে বা যেতে হলে তেরাদল বাজার পর্যন্ত পাকা রাস্তা তার পর কুশিয়ারা নদী, সেখানে খেয়া পার হয়ে পরবর্তী কাচা রাস্তা দিয়ে বিদ্যালয়ে আসতে হয়। অন্য একটি রাস্তা সম্প্রতি তৈরী হয়েছে যাহা চারখাই বিদ্যুৎ অফিস হয়ে বিদ্যালয়ে আসা যায়। এদিকে দিয়ে দুরত্ব প্রায় ১৫ কি.মি হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস